চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার বড় পার্থক্য ছিল টপঅর্ডার ব্যাটিং। সাগরিকার জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের দুই ওপেনার ম্যাচের দুই ইনিংসে করেছেন ৩৪৯ রান।
যেখানে বাংলাদেশের প্রথম চার ব্যাটার মিলে করতে পেরেছেন মাত্র ৬৭ রান। তাই সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে টপঅর্ডারে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা ছিল যথেষ্ঠই।
ঢাকা টেস্টের স্কোয়াডে দেখা যাবে পরীক্ষিত কোনো ওপেনার বা টপঅর্ডার ব্যাটারকে- এমনটাই ছিল সবার আশা। এমনকি অধিনায়ক মুমিনুল হকও ম্যাচ শেষে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে অভিজ্ঞতার দিকে ঝোঁকার কথাই বলেছিলেন।
কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে ঢাকায় দ্বিতীয় টেস্টের জন্য ঘোষিত স্কোয়াডে প্রথমবারের মতো নেওয়া হয়েছে বাঁহাতি টপঅর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাইম শেখকে। পাশাপাশি দলে ফেরানো হয়েছে ফিটনেস টেস্টে পাস করা সাকিব আল হাসান ও তাসকিন আহমেদকে।
ওপেনারদের ব্যর্থতায় সবার প্রত্যাশা যেখানে ছিল সদ্য সমাপ্ত জাতীয় লিগে ভালো করা কোনো ব্যাটারকে দলে দেখার অথবা অভিজ্ঞদের মধ্যে কাউকে দলে ফিরতে দেখার, সেখানে টেস্ট দলে চমক হিসেবেই ডাক পেয়েছেন নাইম।